আফতাবনগরে ফ্ল্যাটের ল্যান্ড শেয়ার– আজই বুকিং দিন!
আফতাবনগর (ঢাকা, বাংলাদেশ) একটি ক্রমবর্ধমান আবাসিক ও বাণিজ্যিক এলাকা, যা স্থায়ী বাসস্থান বা বিনিয়োগের জন্য আকর্ষণীয় পছন্দ। আফতাবনগরে কেনো নিজের স্থায়ী আবাস গড়ার জন্য ইনভেস্ট করা উচিত– এ প্রশ্নের পেছনে বেশ কিছু যুক্তিযুক্ত ও বাস্তব কারণ রয়েছে।
১. প্রাইম লোকেশন – ঢাকা শহরের কেন্দ্রঘেঁষা এলাকা
আফতাবনগর ঢাকার রামপুরা, বনশ্রী, বাড্ডা, বসুন্ধরা, খিলগাঁও ও গুলশান সংলগ্ন– যা একে শহরের কেন্দ্রীয় এবং সংযোগস্থলে পরিণত করেছে।
রাস্তাঘাট ও কানেক্টিভিটি দ্রুত উন্নত হচ্ছে– বিশেষ করে হাতিরঝিল এক্সটেনশন ও মেট্রোরেল প্রকল্পের সম্ভাব্য প্রভাব রয়েছে।
২. পরিকল্পিত আবাসিক এলাকা
রাজউক পরিকল্পিতভাবে আফতাবনগরকে আধুনিক আবাসিক এলাকা হিসেবে গড়ে তুলছে।
প্রশস্ত রাস্তা, নির্ধারিত খেলার মাঠ, স্কুল, মসজিদ, শপিং এলাকা– সব কিছুই ভবিষ্যৎ চাহিদা মাথায় রেখে ডিজাইন করা হয়েছে।
৩. দামের দিক থেকে এখনো তুলনামূলক সাশ্রয়ী
ঢাকার অন্যান্য প্রিমিয়াম এলাকার (গুলশান, বনানী, বারিধারা, বসুন্ধরা) তুলনায় আফতাবনগরে জমি ও ফ্ল্যাটের দাম তুলনামূলক কম, কিন্তু ভবিষ্যতে মূল্যবৃদ্ধির সম্ভাবনা উচ্চ।
এখন ইনভেস্ট করলে আগামী ৫-৭ বছরে ভালো রিটার্ন এবং সম্পদের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া নিশ্চিত।
৪. পরিবারের জন্য নিরাপদ ও সুপরিকল্পিত পরিবেশ
ব্যস্ত বাণিজ্যিক এলাকা নয়, বরং আবাসিক এলাকা হিসেবে পরিচ্ছন্ন, শান্তিপূর্ণ।
প্রাইভেট ও সরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়, ব্যাংক, এটিএম বুথ, হাসপাতাল ও ক্লিনিক, শপিংমল, সুপারশপ হাতের নাগালে– যা পরিবারের সদস্যদের জন্য সুবিধাজনক।
৫. নতুন রাস্তাঘাট ও ইনফ্রাস্ট্রাকচারের উন্নয়ন
অবকাঠামোগত উন্নয়ন, ব্রিজ, রাস্তা, ড্রেনেজ, পানির সংযোগ, বিদ্যুৎ লাইন দেয়া হয়েছে।
ভবিষ্যতে স্মার্ট সিটি বা আধুনিক ঢাকা প্রকল্পের অংশ হতে পারে।
৬. বিকল্প হিসেবে ভাড়া বা রেন্টাল ইনকাম পাওয়ার সুযোগ
আপনি নিজে না থাকলেও ফ্ল্যাট ভাড়া দিয়ে মাসিক ভালো ইনকাম সম্ভব। শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, ছোট পরিবারদের চাহিদা এখানে বাড়ছে।
৭. জমি ও ফ্ল্যাটের আইনি নিরাপত্তা বেশি
বেশিরভাগ প্রকল্প রাজউক অনুমোদিত, ফলে লাইসেন্স, দলিল, নামজারি, পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি ইত্যাদি ক্লিয়ার হয়।
৮. ভবিষ্যৎ রিয়েল এস্টেট মূল্যবৃদ্ধির সম্ভাবনা
প্রতিনিয়ত নতুন ডেভেলপার আসছে। বাজারের ডিমান্ড ও প্লট/ফ্ল্যাটের সরবরাহে ভারসাম্য থাকায় নিশ্চিত ভাবেই ইনভেস্টমেন্ট রিটার্ন ভালো হবে।
আফতাবনগর এখনই ইনভেস্ট করার উপযুক্ত সময়। আপনি যদি ঢাকায় নিজের পরিবার নিয়ে নিরাপদ, সাশ্রয়ী, সংযোগসমৃদ্ধ ও সুপরিকল্পিত এলাকায় স্থায়ী আবাস গড়তে চান– তবে আফতাবনগরই হতে পারে আপনার সেরা সিদ্ধান্ত।
প্রজেক্টের বিবরণ:
লোকেশন: আফতাবনগর
(এফ ব্লক, সেক্টর নম্বর ৩, রোড নম্বর ৩, আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের পেছন দিকে।)
G+9 মডার্ন ফ্ল্যাট প্রকল্প
জমির পরিমাণ: ৬ কাঠা (দক্ষিণ মুখী)
প্রতি ফ্লোরে ২টি ফ্ল্যাট
মোট ইউনিট: ১৮টি
প্রতি ফ্ল্যাটের আয়তন: ± ১৬০০ বর্গফুট
ল্যান্ড শেয়ার মূল্য: ৫৫ লক্ষ টাকা
বুকিং: ১০ লক্ষ টাকা
সাফ কবলা দলিল: বাকি টাকা ৩ মাসের মধ্যে পরিশোধ করে রেজিস্ট্রি
কনস্ট্রাকশন খরচ: ৪০ লক্ষ টাকা
(৩ বছরে ধাপে ধাপে পরিশোধযোগ্য)
বিশেষ সুবিধা
শুরুতে ১০ লক্ষ টাকা দিয়ে বুকিং দিয়ে পরবর্তীতে তিন মাসে বাকি টাকা পরিশোধ করে সাফ কবলা দলিল নিতে হবে।
শুরুতে ১৬ টি শেয়ার বিক্রি করা হবে। অর্থাৎ ১৬ জনে ১৮ টা ফ্ল্যাটের শেয়ার কিনবে। পরে দুইটা ফ্ল্যাট বিক্রি করে বিল্ডিং কনস্ট্রাকশনের কাজে লাগানো হবে। এতে করে সবার খরচ কমে আসবে।
শেয়ার প্রতি মূল্য ৫৫ লক্ষ টাকা। কনস্ট্রাকশন খরচ হবে ± ৪০ লক্ষ টাকা। মোট ৯৫ লক্ষ টাকা।
দুইটা ফ্ল্যাটের বিক্রয়মূল্য সমন্বয় করলে প্রত্যেকে শেয়ার ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা কম খরচ পড়বে। সে হিসাবে ৮০ থেকে ৮৫ লাখ টাকায় ± ১৬০০ স্কয়ার ফিট কমবেশি ফ্লাটের মালিক হতে পারবেন।
যার বর্তমান মূল্য ১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রকল্প শেষে তিন বছর পরে যার আনুমানিক মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ২ কোটি টাকা।
অফার সীমিত সময়ের জন্য, দ্রুত সিদ্ধান্ত নিন!